目录:
- কারণকারণ:孟加拉人发烧的原因
- ১)আবহাওয়ার
- ২)মশার
- ৩)সর্দি,কাশি
- ৪)পেটের
- ৫)রোগক্ষমতাকমেযাওয়ার
- ৬)অন্যান্য
- 图片:孟加拉的发烧症状
- উপায়উপায়উপায়উপায়:孟加拉人发烧的家庭疗法
- ১)মাথায়
- ২)জ্বরের
- ৩)জ্বর
- ৪)আদাকরুনজ্বরেরঘরোয়া
- ৫) তিল তেল দিয়ে ঘরোয়া উপায়ে জ্বর কমান
- ৬) জ্বরের প্রতিকার করুন অ্যাপেল সিডার ভিনিগার দিয়ে
- ৭) রসুন দিয়ে কমান ভাইরাল জ্বর
- ৮) পুদিনা পাতা দিয়ে ঘরে বসে জ্বর সারান
- ৯) হলুদ দিয়েই করুন জ্বরের ঘরোয়া সমাধান
- ১০) ভাইরাল জ্বর কমাতে গ্রিন টির ব্যবহার
- ১১) যষ্টিমধু দিয়ে করুন জ্বরের ঘরোয়া সমাধান
- ১২) জ্বর কমাতে দারচিনির ভূমিকা
- জ্বর সারানোর আরো কিছু উপায় : Other Tips For Fever in Bengali
- ১) শরীর আর্দ্র রাখুন
- ২) নিজে সুরক্ষিত থাকুন
- ৩) বিশ্রাম নিন
- ৪) স্বাস্থ্যকর খাবার খান
- ৫) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলুন
- ৬) ভেষজ চা খান
- ৭) স্নান করুন
- ৮) তরল ও গরম খাবার খান
- ৯) শুয়ে থাকবেন না
- ১০) রোদে বেরোবেন না
- ১১) ফ্রিজের খাবার খাবেন না
- ১২) ধূমপান বন্ধ
জ্বরজ্বরআরজ্বর。 ডাক্তারখানাডাক্তারখানাডাক্তারখানাডাক্তারখানাডাক্তারখানাডাক্তারখানাডাক্তারখানাডাক্তারখানাডাক্তারখানা বেশিবেশিবেশিবেশি জ্বরজ্বরজ্বরসর্দিজ্বরজ্বরজ্বর ভাইরালবাহচ্ছে。এটিএটিএটিএটিএটিএটিএটি হবে,হঠাৎপেলেকরাকরাকরাকরাকরা যেকোনোসূচনাকরাকরা তারপ্রতিরোধেরকরা স্বাভাবিকতাপমাত্রাডিগ্রী যখন১০০বলাবলাবলাবলা ১০৩করলেহয়。হয়。হতেহতেহয়。হতেহয়。হতেহয়。 কেননাএটিস্বাভাবিকনয়。 জ্বরেইযেব্যাপারব্যাপারব্যাপারব্যাপার পদ্ধতিঅবলম্বনআনাআনাআনা জ্বরজ্বরখেলেওখেলেওখেলেও মেয়াদপাঁচসাত ৫-৭পরএটিকমে থাকেন,মাধ্যমেযদিখেতেখেতেখেতেখেতেখেতেখেতে পরামর্শছাড়াখাবেনখাবেনখাবেনখাবেন শরীরেরজন্যহতেহতে কমানোরউপায়যেতেযেতেযেতে
কারণকারণ:孟加拉人发烧的原因
নাকোনোহতেহতেহতেহতেহতেহতে কিকিকিকিকিকিকি:
১)আবহাওয়ার
বর্তমানেএকটিস্বাস্থ্য থেকেসবাইকেইকরেকরে আবহাওয়ারপরিবর্তনযেতেযেতে জ্বরসাধারণতমাধ্যমেমাধ্যমেমাধ্যমে এইশরীরেরসাধারণেরবৃদ্ধিবৃদ্ধি পরদিয়েছেড়েছেড়ে শরীরতারতাপমাত্রা
২)মশার
ডেঙ্গুডেঙ্গুডেঙ্গুম্যালেরিয়াম্যালেরিয়াম্যালেরিয়াচিকুনগুনিয়াচিকুনগুনিয়া অসুখগুলিরপ্রথমহল কাঁপুনিকাঁপুনিকাঁপুনিকাঁপুনিকাঁপুনিহাতব্যাথাব্যাথাকাঁপুনিযায়যায়যায়যায়যায়যায়যায়যায়যায়যায়যায়যায়যায়যায়
৩)সর্দি,কাশি
সর্দিসর্দিসর্দিসর্দিসর্দিসর্দিসর্দিসর্দিসর্দিসর্দিসর্দিসর্দি এরথেকেশুরুহয়জ্বর。
৪)পেটের
বদহজমবদহজমবদহজমবদহজমবদহজমবদহজমযায়যায়যায়যায়বদহজমবদহজমবদহজম এরথেকেজ্বরেরসূত্রপাতহয়。ভাবেভাবেখাওয়াখাওয়াখাওয়া
অভ্যন্তরীণদেখাদেখাদেখা
৫)রোগক্ষমতাকমেযাওয়ার
অ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টিঅ্যান্টি
৬)অন্যান্য
- অ্যান্টিবায়োটিকখেতেআসতেআসতে
- যেকোনোপরপরদেখাদেখাদেখাদেখা
- মানসিকমানসিকআসতেআসতেআসতেআসতেআসতেআসতেআসতে
- অভ্যন্তরীণতাপমাত্রাউৎসউৎস
图片:孟加拉的发烧症状
আগেশরীরটাদিতেদিতে আগেথেকেইদেখাদেখাদেখাদেখা গুলোগুলোগুলোগুলোগুলোগুলোগুলো
১)তাপমাত্রাডিগ্রিবেশিকরাকরা
২)হঠাৎএবংশীতঅনুভূতঅনুভূত
৩)সারামাংসপেশিতেএবংগুলিতেযায়。করাকরাকরা
৪)মাথা
৫)হঠাৎঅত্যধিকহতেযায়。
৬)হৃদযন্ত্রের
৭)শরীর
৮)চোখলালহয়ে
৯)চোখেভাবলক্ষ্যকরা
১০)শরীর
১১)খাদ্যেলক্ষ্যকরা
১২)বাচ্চাদেরএকটাভাবকরাকরা
১৩)ব্যথাব্যথাব্যথাব্যথাকাশিকাশিব্যথাব্যথাব্যথাকরা
উপায়উপায়উপায়উপায়:孟加拉人发烧的家庭疗法
ফেলেনফেলেনফেলেনফেলেনফেলেনফেলেনফেলেনফেলেনফেলেনফেলেনফেলেনফেলেন তাপমাত্রাপর্যন্তকমেকমেকমেকমেকমেকমে বাইরেবাইরেহয়পারেন。খেতেখেতেখেতেখেতেখেতেখেতে ছাড়াঅ্যান্টিবায়োটিকখাবেন যদিস্বল্পকরবে。করবে。সাহায্যকরবে。সাহায্যসাহায্যকরবে。সাহায্যকরবে。উপাদানউপাদানউপাদানউপাদানউপাদানউপাদানউপাদানউপাদানউপাদান:
১)মাথায়
প্রয়োজন?
- রুমাল–একটি
- বাটি–একটি
- জল–পরিমাণ
হবে?
- যদিবৃদ্ধিদেওয়া。জলপট্টিজলপট্টিদেওয়া。জলপট্টিজলপট্টিদেওয়া。জলপট্টি
- একটিকেকেভিজিয়েভিজিয়েভিজিয়েভিজিয়ে
- কপালেদুইচেপেচেপে
- বাদেআবারভিজিয়েভিজিয়েভিজিয়ে
- করতেথাকলেইথাকবে。থাকবে。কমতেথাকবে。কমতেকমতেকমতেকমতেথাকবে。কমতে
হবে?
শরীরতারদিতেদিতেদিতে যদিখুবদেওয়াদেওয়াদেওয়া যদিনাকরে。সহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা উপায়গুলিরএটি
২)জ্বরের
快门
প্রয়োজন?
- পাতা– ৮
- জল–অর্ধেক
হবে?
- আট-দশটিতুলসীভালোজলেধুয়ে
- বাটিনিয়েথাকুন。ফুটাতেফুটাতেফুটাতেফুটাতেফুটাতেফুটাতেফুটাতে
- এককাপকরে
- এককাপএটি
- জ্বরজ্বরসর্দিজ্বরজ্বরজ্বরজ্বরজ্বর
হবে?
উপায়তুলসীতুলসীতুলসী ব্রংকাইটিস,অ্যান্টি,জ্বর,জ্বর,সর্দি,অ্যান্টি,অ্যান্টি,অ্যান্টি,অ্যান্টি,অ্যান্টি,অ্যান্টি,অ্যান্টি,অ্যান্টি,অ্যান্টি,অ্যান্টি থাকাউপাদানসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা
৩)জ্বর
প্রয়োজন?
- মধু– ১
- পাতিলেবু–অর্ধেক
- জল–এক
হবে?
- মধ্যেমধুকরেকরেকরেকরে
- মিশ্রণটিদিনেদুইবার
- থাকাঅ্যান্টিকরবে。সহায়তাকরবে。করবে。সহায়তাসহায়তাকরবে。সহায়তা
হবে?
ক্ষেত্রেক্ষেত্রেগুরুত্বপূর্ণগুরুত্বপূর্ণগুরুত্বপূর্ণ উপশমকারীউপাদানহিসেবে প্রভাবযদিপারেন。খেতেপারেন。পারেন。খেতেখেতেপারেন。খেতে থেকেথেকেসহায়তাসহায়তাসহায়তা উপাদানগুলিরমধু
৪)আদাকরুনজ্বরেরঘরোয়া
快门
প্রয়োজন?
- বাটা–চা-চামচ
- মধু– ১চা
হবে?
- গরমজলেফুটিয়েফুটিয়েফুটিয়েফুটিয়ে
- মধ্যেমধুমিশিয়ে
- দিনেতিনপানপান
- চাচাচাচাচাচাচাচাচাচাচাচাচা
- এই মিশ্রণটি দিনে তিন থেকে চার বার খেলে শরীরের তাপমাত্রা কমতে থাকবে, জ্বর নিচের দিকে নামতে থাকবে।
এর ফলে কি হবে?
জ্বর কমানোর উপায় গুলির মধ্যে অন্যতম আদার ব্যবহার। আদা এক ধরনের প্রাকৃতিক অ্যান্টি ভাইরাস। যা দেহের তাপকে কমাতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি এটি দেহের ইমিউন সিস্টেমকে যেকোনো ধরনের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। যার ফলে আদার সাহায্যে দ্রুত শরীরের তাপমাত্রাকে কমানো যায় এবং অতিরিক্ত জ্বর ঘরোয়া উপায়েই কম করা যায়।
৫) তিল তেল দিয়ে ঘরোয়া উপায়ে জ্বর কমান
কি কি উপাদান প্রয়োজন?
- তিল তেল – কয়েক ফোঁটা
- গরম জল – এক কাপ
কিভাবে ব্যবহার করতে হবে?
- এক কাপ উষ্ণ গরম জলে কয়েক ফোঁটা তিল তেল মিশিয়ে নিন।
- এবার এই মিশ্রণটি দিনে দু থেকে তিনবার পান করুন।
- এটি শরীরের তাপমাত্রা কমাতে সহায়তা করবে।
এর ফলে কি হবে?
তিল তেলের মধ্যে থাকা অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান গুলি শরীরের তাপমাত্রা কমাতে সহায়তা করে। জ্বর কমানোর উপায় গুলির মধ্যে এটি অন্যতম। এছাড়াও এটি বুকে কফ, সর্দি কাশি, গলা ব্যথার মত সমস্যাগুলির সমাধান করে।
৬) জ্বরের প্রতিকার করুন অ্যাপেল সিডার ভিনিগার দিয়ে
Shutterstock
কি কি উপাদান প্রয়োজন?
- অ্যাপেল সিডার ভিনিগার – দু চা-চামচ
- মধু – ১ চা চামচ
- জল – এক গ্লাস
কিভাবে ব্যবহার করতে হবে?
- এক গ্লাস জলে দু চা-চামচ আপেল সিডার ভিনেগার এবং ১ টেবিল চামচ মধু ভালো করে মিশিয়ে নিন।
- মিশ্রণটি দিনে একবার পান করুন।
- এতে জ্বর কমবে।
- এছাড়াও জ্বরের সময় স্নানের জলের মধ্যে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে সেই জল সারা শরীরে ঢালুন।
- দেখবেন কুড়ি থেকে পঁচিশ মিনিটের মধ্যে শরীরের তাপমাত্রা কমে যাবে।
- এছাড়াও এক টুকরো পরিষ্কার কাপড় তিন ভাঁজ করে নিন।
- তার মধ্যে একভাগে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার দিয়ে বাকি দুই ভাগে জল দিয়ে ভিজিয়ে কপালে এবং পেটে জল পট্টি দিলে খুব তাড়াতাড়ি জ্বর কমতে সাহায্য করে।
এর ফলে কি হবে?
জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপাদান গুলির মধ্যে অন্যতম হলো অ্যাপেল সিডার ভিনিগার। ঘরোয়া উপাদান হলেও জ্বরের প্রাকৃতিক ঔষধ হিসেবে খুব কার্যকরী। এর মধ্যে থাকা অ্যাসিড ত্বকের ভিতর থেকে তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এর মধ্যে উপস্থিত উপাদান গুলি শরীরে জ্বর কমাতে মুখ্য ভূমিকা গ্রহণ করে।
৭) রসুন দিয়ে কমান ভাইরাল জ্বর
কি কি উপাদান প্রয়োজন?
- রসুন – এক কোয়া
- গরম জল – এক কাপ
- অলিভ অয়েল – ২ টেবিল চামচ
কিভাবে ব্যবহার করতে হবে?
- এক কাপ গরম জলে এক কোয়া রসুন কুচি কুচি করে কেটে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন।
- এরপর রসুনের কুচি গুলোকে ছেঁকে তুলে নিয়ে রসুন ভেজানো জল টি চায়ের মত করে খেয়ে নিন।
- দিনে দুবার এই জলটি খান।
- এছাড়াও দু’কোয়া রসুন ছেচে নিয়ে তার সাথে অলিভ অয়েল মিশিয়ে মিশ্রণটি দুই পায়ের তালুতে ভালো করে লাগিয়ে নিন।
- এবার পাতলা কোনও কাপড় দিয়ে সারারাত পা দুটো পেঁচিয়ে রাখুন।
- পরদিন সকালে উঠে দেখবেন জ্বর সম্পূর্ণ সেরে গেছে।
- তবে এটি গর্ভবতী কিংবা বাচ্চাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
এর ফলে কি হবে?
ঘরোয়া পদ্ধতিতে জ্বর কমানোর উপাদান গুলির মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো রসুন। রসুন এমনিতে শরীর গরম করে তোলে, কিন্তু জ্বর হলে সেই রসুনই জ্বর কমানোর উপাদান হিসেবে কাজ করে। রসুনের মধ্যে থাকা উপাদানগুলি শরীরকে ভেতর থেকে আরও উত্তপ্ত করে তোলে, যার ফলে শরীরে ঘামের সৃষ্টি হয় এবং ঘাম এর মধ্য দিয়ে জ্বর কমে যায়। এছাড়াও এটি শরীর থেকে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া গুলিকে দূর করতে সাহায্য করে। রসুনের মধ্যে থাকা অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান গুলি দেহের বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ এর সাথে যুদ্ধ করে শরীরকে সুস্থ করে তোলে।
৮) পুদিনা পাতা দিয়ে ঘরে বসে জ্বর সারান
Shutterstock
কি কি উপাদান প্রয়োজন?
- পুদিনা পাতা বাটা – ১ টেবিল চামচ
- মধু – ১ টেবিল চামচ
- গরম জল – এক কাপ
কিভাবে ব্যবহার করতে হবে?
- এক কাপ গরম জলের সাথে এক টেবিল চামচ পুদিনাপাতা বাটা ভাল করে মিশিয়ে নিয়ে ১০ মিনিট মিশ্রণটি রেখে দিন।
- এরপর এই মিশ্রণটির মধ্যে ১ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে দিন।
- এই মিশ্রণটি দিনে তিন থেকে চার বার পান করুন। এক দিনের মধ্যে জ্বর কমে যাবে।
এর ফলে কি হবে?
জ্বর কমানোর উপাদান গুলির মধ্যে অন্যতম হলো পুদিনা পাতা। পুদিনা পাতার মধ্যে জ্বরের প্রাকৃতিক চিকিৎসা করার ক্ষমতা রয়েছে। এটি শরীরকে ভেতর থেকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। যার ফলে পুদিনা পাতার এই মিশ্রণটি খেলে শরীরের ভেতর থেকে তাপমাত্রা কমতে থাকে এবং জ্বর ছেড়ে গিয়ে শরীর সুস্থ হয়ে ওঠে।
৯) হলুদ দিয়েই করুন জ্বরের ঘরোয়া সমাধান
কি কি উপাদান প্রয়োজন?
- হলুদ – এক টুকরো
- পুদিনা পাতা – ৫-৬ টি
- দারচিনি – এক টুকরো
কিভাবে ব্যবহার করতে হবে?
- প্রথমে হলুদটি ভালো করে বেটে নিন।
- উষ্ণ গরম জলে হলুদ পুদিনা পাতা এবং দারচিনি দিয়ে জলটি ১৫ মিনিট ফুঁটিয়ে নিন।
- এবার ছাঁকনি দিয়ে মিশ্রণটি ছেঁকে নিন।
- চা এর মতন হয়ে গেলে দিনে দুবার মিশ্রণটি পান করুন।
এর ফলে কি হবে?
হলুদের মধ্যে থাকা অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান গুলি শরীর থেকে ভাইরাস জনিত জ্বর কমাতে সাহায্য করে। জ্বর কমানোর উপায় গুলির মধ্যে অন্যতম উপাদান হল হলুদ। এছাড়াও পাতা ও দারুচিনি শরীরকে ভেতর থেকে শীতলতা দান করে শরীরের তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
১০) ভাইরাল জ্বর কমাতে গ্রিন টির ব্যবহার
Shutterstock
কি কি উপাদান প্রয়োজন?
- গ্রিন টি ব্যাগ – একটি
- উষ্ণ গরম জল – এক কাপ
কিভাবে ব্যবহার করতে হবে?
- এক কাপ জল ভালো করে গরম করে নিন।
- এবার এর মধ্যে গ্রিন টি ব্যাগটি ভিজিয়ে রাখুন ১০ মিনিটের জন্য।
- এরপর চা টি খেয়ে নিন।
- এছাড়াও এই গ্রিনটি তে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।
- এতেও শরীরে ভেতর থেকে তাপটা বের হতে সাহায্য করবে। এছাড়াও জ্বর কমাতে সহায়তা করবে।
এর ফলে কি হবে?
জ্বর কমানোর উপায় গুলির মধ্যে অন্যতম উপাদান গ্রীন টি। গ্রীন টির মধ্যে আছে শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ উপাদানসমূহ। যেগুলি শরীরকে ভিতর থেকে রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। এছাড়াও শরীরের বিভিন্ন কোষ গুলিতে শক্তি সঞ্চয় করে। যেকোনো ধরনের ভাইরাল ফিভার কিংবা ব্যাকটেরিয়া জনিত কারণে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে সে ক্ষেত্রে গ্রিন টি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। তাই হঠাৎ করে যদি শরীর দুর্বল কিংবা জ্বর জ্বর ভাব মনে হয় প্রথমেই এক কাপ গ্রিন টি খেয়ে নিন। এতে জ্বর বেড়ে যাওয়ার আগে শরীর তার প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে পারবে।
১১) যষ্টিমধু দিয়ে করুন জ্বরের ঘরোয়া সমাধান
কি কি উপাদান প্রয়োজন?
- যষ্টিমধু – এক টুকরো
কিভাবে ব্যবহার করতে হবে?
- এক টুকরো যষ্টিমধু নিয়ে সেটা ভালো করে গা থেকে ছাল গুলো ছাড়িয়ে নিন।
- এবার সেই টুকরোটি মুখে নিয়ে ভালো করে চিবিয়ে খান।
- এটি শরীর থেকে অতিরিক্ত তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করবে এবং জ্বর খুব দ্রুত কমাবে।
এর ফলে কি হবে?
যষ্টিমধুর মধ্যে আছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং একটি অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান সমূহ। এটি শরীরের যেকোনো ধরনের ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ কে কমাতে সহায়তা করে। মূলত কোন রকম অস্ত্রোপচারের পরে বা কোন রোগ ভোগের পরে যদি জ্বর আসে সে ক্ষেত্রে জ্বর কমানোর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ হলো যষ্টিমধু। এর মধ্যে থাকা পেপাইডাইড নামক উপাদান ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে শরীরে প্রোটিন তৈরি করতে সহায়তা করে। যা সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরকে প্রতিরক্ষা প্রদান করে। এছাড়াও এটি যে কোন ধরনের শারীরিক ব্যাকটেরিয়ার সাথে লড়াই করতে সহায়তা করে। জ্বর কমানোর উপাদান গুলির মধ্যে এটি অন্যতম।
১২) জ্বর কমাতে দারচিনির ভূমিকা
Shutterstock
কি কি উপাদান প্রয়োজন?
- দারচিনির গুঁড়ো – ১ চামচ
- মধু – ১ টেবিল চামচ
কিভাবে ব্যবহার করতে হবে?
- দারচিনির গুঁড়োর সাথে মধু মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে নিন।
- এবার এই মিশ্রণটি দিনে দুই থেকে তিনবার খান।
- এটি জ্বর এর পাশাপাশি ঠান্ডা লেগে গলা ব্যথা এবং সর্দি কাশি কমাতে সহায়তা করবে।
এর ফলে কি হবে?
দারচিনির মধ্যে অ্যান্টিফাঙ্গাল, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ভাইরাল উপাদান সমূহ রয়েছে।জ্বর কমানোর উপাদান গুলির মধ্যে দারচিনি অন্যতম। এর মধ্যে থাকা উপাদান শরীরে ভাইরাস জনিত সংক্রমণ কমাতে সহায়তা করে। এছাড়াও এটি গলা ব্যথা, ঠাণ্ডা লাগা, সর্দি কাশি, কফের সমস্যা কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে। জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপাদান গুলির মধ্যে অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো দারচিনি। এটি ব্যবহারে খুব শীঘ্রই শরীর সুস্থ হয়ে উঠবে।
জ্বর সারানোর আরো কিছু উপায়: Other Tips For Fever in Bengali
বর্তমান সময়ে ভাইরাস জ্বর শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলকেই নাজেহাল করে চলেছে। অধিকাংশ ভাইরাস জ্বরই নিজে থেকেই সেরে যায়। এর মেয়াদ পাঁচ থেকে সাত দিন। এক্ষেত্রে বিশেষ ওষুধের প্রয়োজন পড়ে না। তবে কয়েকটি ঘরোয়া উপাদানের সাহায্যে আমরা এই অল্প জ্বর নিয়ন্ত্রন করতে পারি। ইতিমধ্যেই ঘরোয়া উপাদান গুলি সম্পর্কে আমরা আলোচনা করে নিয়েছি। তবে অবস্থা যদি খুব খারাপ হয় সে ক্ষেত্রে তো ওষুধ খেতেই হবে এবং প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। কিছু বিষয় রয়েছে যে গুলো মেনে চললে ঘরোয়া উপাদান ব্যবহার করার পাশাপাশি শরীরকে খুব দ্রুত সুস্থ করে তোলা যাবে। আসুন জেনে নিন ঘরোয়া পদ্ধতিতে জ্বর সারানোর আরো কিছু উপায়:
১) শরীর আর্দ্র রাখুন
জ্বর হলে অর্থাৎ শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে শরীর থেকে জল কমে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। তাই শরীরকে আর্দ্র রাখার চেষ্টা করুন। যদি কোন প্রকার শক্ত খাবার খেতে অসুবিধা হয় সে ক্ষেত্রে দিনের অধিকাংশ সময় তরল জাতীয় খাবার খান এবং এর সাথে সাথে জল খাওয়ার পরিমাণটা বাড়িয়ে নিন। কেননা শরীর যদি শুষ্ক হয়ে পড়ে সে ক্ষেত্রে শরীরের সংক্রমণ আরো বৃদ্ধি পাবে এবং তাপমাত্রাও ধীরে ধীরে বাড়তে থাকবে। তাই শরীরকে সুস্থ রাখতে হলে জ্বর হওয়া অবস্থায় অবশ্যই প্রচুর পরিমাণে জল খাবেন এবং তরল জাতীয় খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবেন। কেননা শরীর যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে জল না পায় সে ক্ষেত্রে ভাইরাল ইনফেকশনের বৃদ্ধি পাওয়ার প্রবণতা থাকে। কেননা শরীর তখন ব্যাকটেরিয়ার সাথে লড়াই করতে পারে না, ফলে শরীর আরো দুর্বল হয়ে ওঠে।
২) নিজে সুরক্ষিত থাকুন
ভাইরাস জ্বর হলে প্রথমেই দেখা যায় রোগী প্রচন্ড দুর্বল হয়ে পড়ে এবং তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। যার ফলে অন্যান্য রোগের সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাই এই সময় যতটা সম্ভব ঘরে থাকার চেষ্টা করুন। এমন কোনও কাজ করবেন না যাতে আরো গভীরভাবে সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। নিজের সুরক্ষা নিজে বজায় রাখুন এবং নিজেকে সুস্থ করার জন্য চেষ্টা করুন। জ্বর কমানোর উপায় গুলির মধ্যে এটি অন্যতম।
৩) বিশ্রাম নিন
ভাইরাস জনিত জ্বর হলে বৃদ্ধ থেকে শিশু সকলেরই বিশ্রাম নেওয়া আবশ্যক। কেননা শরীর পর্যাপ্ত বিশ্রাম না পেলে এই সময় আরো দুর্বল হয়ে উঠবে। ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমনের ফলে শরীর এমনিতেই ক্লান্ত হয়ে ওঠে, যার ফলে যদি যথাযথ বিশ্রাম না নেওয়া হয় শরীর সে ক্ষেত্রে স্বাভাবিক কার্যক্রমে পুনরায় ফিরে আসতে সময় নেবে। তাছাড়াও আপনার থেকে জ্বর অপর জনের মধ্যে ছড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যেতে পারে। তাই যথাসম্ভব নিজের ঘরে বিছানায় বিশ্রাম নেওয়ার চেষ্টা করুন। এতে শরীরও খুব শীঘ্রই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলে জ্বর কমাতে সহায়তা করবে।
৪) স্বাস্থ্যকর খাবার খান
জ্বর হলে বা কোনরকম সংক্রমণ জনিত রোগ হলে এক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। বাইরের খাবার, প্যাকেটজাত পানীয় থেকে দূরে থাকাই এই সময় ভালো। কেননা ঘরের পুষ্টিকর খাদ্য আপনার শরীরকে ভেতর থেকে পুষ্টি প্রদান করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সৃষ্টি করবে। এছাড়াও এই সময় খাদ্য তালিকায় ভিটামিন সি, ভিটামিন ডি জাতীয় খাবার রাখার চেষ্টা করুন। এই ভিটামিনগুলো শরীরকে পুনরুদ্ধারে সাহায্য করবে এবং এর পাশাপাশি রোগ নিরাময়ে সাহায্য করবে।
৫) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলুন
জ্বরের সময় এমন খাবার খান যাতে ভিতর থেকে শরীর তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাবে। খাদ্যতালিকায় কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন জাতীয় খাদ্য রাখার চেষ্টা করুন। যদি সরাসরি খাবার খেতে না পারেন সেক্ষেত্রে তরল জাতীয় খাদ্য খেয়ে শরীর কে শক্তি সঞ্চয় করুন। যাতে শরীর ভেতর থেকে দুর্বল না হয়ে পড়ে।
৬) ভেষজ চা খান
জ্বরের সময় পানীয় হিসেবে ভেষজ চা খেতে পারেন। এটি আপনি ঘরে নিজের ইচ্ছামত উপকরন দিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন, নিজের পছন্দ অনুযায়ী। তবে এক্ষেত্রে মাথায় রাখবেন যদি আপনি প্রসূতি হন কিংবা শিশুদের যদি জ্বর হয় সে ক্ষেত্রে ভেষজ চা খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন। কেননা সব সময় ভেষজ চা সকলের ক্ষেত্রে সমান কার্যকরী নাও হতে পারে।
৭) স্নান করুন
জ্বর হয়েছে বলে স্নান করবো না এই ধারণাটা আমাদের অনেকের মধ্যেই দেখা যায়। কিন্তু এটা সর্বোপরি ভুল ধারণা। কেননা শরীরের তাপমাত্রা যখন বৃদ্ধি পায়, সে ক্ষেত্রে আমরা যদি পনেরো-কুড়ি মিনিট ধরে উষ্ণ গরম জলে স্নান করি সে ক্ষেত্রে তাপমাত্রা কমতে সহায়তা করে। যদি অবস্থা খুব খারাপ থাকে যে রোগী বিছানা থেকে উঠে বাথরুমে যেতে পারবেনা, সে ক্ষেত্রে পরিষ্কার কাপড় ভিজিয়ে গা পন্জ করে দেওয়া যেতে পারে। এর ফলে শরীর তার ওপর থেকে তাপমাত্রা কমতে সহায়তা করে এবং জ্বরের মাত্রা হ্রাস পায়। যে কারণে জ্বরের সময় অবশ্যই স্নান করবেন। স্নান না করে থাকলে পরে শরীরে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ আরো বৃদ্ধি পাবে।
৮) তরল ও গরম খাবার খান
জ্বর হলে অনেকেই খেতে চান না কিংবা খাওয়া বন্ধ করে দেন কিন্তু এই ধারণাটা আমাদের সকলেরই ভুল। কেননা এই সময় শরীরের আরও অতিরিক্ত পুষ্টি উপাদানের প্রয়োজন হয়। তাই যদি শক্ত জাতীয় খাবার খেতে ইচ্ছা না করে সে ক্ষেত্রে তরল জাতীয় খাবার খেতে পারেন। যেকোনো ধরনের সুপ তৈরি করে খাওয়া যেতে পারে। তবে খাবারটি যেন অবশ্যই গরম হয়, সেইদিকে মাথায় রাখবেন। কেননা গরম স্যুপ খেলে আমাদের গলা যেরকম আরাম পাবে। সর্দি কাশির সমস্যা হলে সে ক্ষেত্রে যেমন আরাম পাওয়া যাবে, তা ছাড়া শরীর ভেতর থেকে তাপমাত্রা কমাতে সহায়তা করবে।
৯) শুয়ে থাকবেন না
জ্বর হয়েছে বলে সারাদিন চাদর গায়ে চাপা দিয়ে শুয়ে রইলাম এই টি কখনোই করবেন না। কেননা যত শুয়ে থাকবেন তাপমাত্রা তত বৃদ্ধি পেতে থাকবে। তাই ঘরে অল্প পরিসরের মধ্যে হাঁটাচলা করার চেষ্টা করুন। তা না হলে বেশি শুয়ে থাকলে মাথা ভার হয়ে যাবে। সে ক্ষেত্রে নিজেকে আরও দুর্বল বলে মনে হবে। তাই যদি সম্ভব হয় উঠে অল্পবিস্তর হাঁটাচলা করুন এবং আবার এসে খাটে বসে পড়ুন।
১০) রোদে বেরোবেন না
শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে অর্থাৎ জলের পরিমাণ যদি একটু বেশি থাকে সে ক্ষেত্রে রোদে না বেরোনো ভালো। কেননা শরীর এমনিতেই গরম। তার মধ্যে যদি বাইরের উত্তাপ শরীরে লাগে সেটি শরীরের ক্ষতি করে এবং ব্যাকটেরিয়া গুলিকে উদ্দীপিত করে তোলে। তাই যথাসম্ভব জ্বর হলে ঘরে থাকার চেষ্টা করুন।
১১) ফ্রিজের খাবার খাবেন না
জ্বর থাকাকালিন শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধির পাশাপাশি সর্দি কাশি, বুকে কফ, গলা ব্যথা, নাক বন্ধের সমস্যা লেগেই থাকে। তাই এই সময় ফ্রিজ থেকে বের করে সরাসরি কোন খাবার খাবেন না। চেষ্টা করবেন ফ্রিজে থেকে বের করে গরম করা খাবার না খেতে। কেননা ফ্রিজে যখন আমরা খাবারটি রাখি তখন তার মধ্যে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টি হয়, যেটি জ্বর অবস্থায় খেলে শরীরের ক্ষতি করে। কেননা শরীর এই সময় দুর্বল থাকে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে। তাই এক্ষেত্রে অন্য ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমনের সম্ভাবনা থেকেই যায়। তাই জ্বর হলে পরে কিংবা জ্বর কমে যাওয়ার ৪-৫ দিনের মধ্যে ফ্রিজের খাবার না খাওয়াই ভালো।
১২) ধূমপান বন্ধ
জ্বর হলে পরে এই সময় ধূমপান না করাই ভালো। এর পাশাপাশি মদ্যপানও না করাই উচিত। কেননা ধূমপান এবং মদ্যপান শরীরকে আরো উত্তেজিত করে তোলে। জ্বর থাকাকালীন অবস্থায় এগুলি তাই একেবারেই ঠিক নয়। তাই জ্বর হলে ধূমপান এবং মদ্যপানকে কঠোরভাবে বন্ধ করা উচিত।
হঠাৎ আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে এখন ঘরে ঘরে ভাইরাল ফিভারের সমস্যা দেখা যাচ্ছে। হঠাৎ করে গা হালকা গরম ভাব, চোখে জ্বালা করে জ্বরটা আসছে। তাই এটির অবহেলা না করে শুরু থেকেই যদি উপরিউক্ত ঘরোয়া বিষয় গুলি মেনে চলতে পারেন তাহলে সহজেই জ্বরের প্রতিকার করা সম্ভব হবে। এর পাশাপাশি ঘরোয়া উপাদান গুলির পাশাপাশি যদি আমরা এই ছোটখাটো বিষয় গুলি মাথায় রাখি সে ক্ষেত্রে আমাদের শরীর হয়তো খারাপ হবে না কিংবা শরীরের সংক্রমণ থেকেও আমরা দূরে থাকতে পারব। তাই আর অপেক্ষা কিসের যদি নিজেকে কোনরকম অসুস্থ বলে মনে হয় কিংবা জ্বর আসার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে হয় সেক্ষেত্রে আজ থেকেই তার প্রতিকারের ব্যবস্থা করুন এবং ঘরোয়া পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করার চেষ্টা করুন। দেখবেন তাহলে খুব বেশি বাড়াবাড়ি হবে না এবং অল্পতেই এর থেকে আপনি নিস্তার পাবেন। এবং নিজেকে সুস্থ রাখার চেষ্টা করুন। শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলেই এই জ্বরে আক্রান্ত হতে পারে। তাই নিজের খেয়াল রাখার পাশাপাশি নিজের ঘরের আপন লোকজনদেরও খেয়াল রাখুন। নিজে সুস্থ থাকুন, সকলকে সুস্থ রাখার চেষ্টা করুন।
আমাদের পোস্ট আশা করি আপনার জন্যে খুব উপকারী হবে। আপনার কি জানা আছে আরো কোনো জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায়? জানান আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে।