目录:
- উপকারিতা–香蕉在孟加拉的好处
- উপকারিতা–孟加拉国香蕉的健康益处
- ত্বকের জন্য কলার উপকারিতা – Skin Benefits of Banana in Bengali
- চুলের জন্য কলার উপকারিতা – Hair Benefits of Banana in Bengali
- কলার পুষ্টিগত মান – Banana (Kela) Nutritional Value in Bengali
- কলার ব্যবহার – How to Use Banana in Bengali
- সঠিক কলা বাছাই করে সেটা অনেকদিন পর্যন্ত সুরক্ষিত রাখার উপায়
- কলার ক্ষতিকর দিক – Side Effects of Banana in Bengali
সর্বকলাকলাকলা এতটাইএতটাইএতটাইএতটাইএতটাইএতটাইএতটাইএতটাই যত্নেযত্নেযত্নেযত্নেযত্নেযত্নেযত্নে রোজকারজীবনেরহলহলহলহল রয়েছে,জানলেওঅনেকটাইআমাদের নিনআপনারগুরুত্বপূর্ণগুরুত্বপূর্ণগুরুত্বপূর্ণগুরুত্বপূর্ণগুরুত্বপূর্ণ মুসাসেইগোত্রীয়ফলের নামহলমুসাঅচুমিনটা এবংগোষ্ঠীরহলোহলোহলো হিন্দিতেএকেকেলাবলাহয়。 কন্নারেবেলহান্নুবলাহয়。 সবুজহলুদহয়েহয়ে কাঁচাবর্ণবর্ণধারণধারণধারণধারণ এবংউপকূলীয়হয়েহয়েহয়ে মূলতএটিনরমপ্রজাতিরহয়。 ফসলগুলিররয়েছেরয়েছেরয়েছেরয়েছে বৃদ্ধবয়সেরএইএই কলাপাশাপাশিপাশাপাশিহয়েহয়েহয়েহয়ে কোথাওরান্নায়হয়েহয়েহয়ে (১)এটিনরমপ্রজাতিরহয়。 বিশ্বেরগুলিরগুলিররয়েছেরয়েছেরয়েছেরয়েছে বৃদ্ধবয়সেরএইএই কলাপাশাপাশিপাশাপাশিহয়েহয়েহয়েহয়ে রান্নায়রান্নায়হয়েহয়েহয়ে (১)এটিনরমপ্রজাতিরহয়。 বিশ্বেরগুলিরগুলিররয়েছেরয়েছেরয়েছেরয়েছে বৃদ্ধবয়সেরএইএই কলাপাশাপাশিপাশাপাশিহয়েহয়েহয়েহয়ে কোথাওরান্নায়হয়েহয়েহয়ে (১)
উপকারিতা–香蕉在孟加拉的好处
নিনআপনারউপকারিতাউপকারিতা কলাএবংএবংমধ্যেমধ্যেমধ্যেমধ্যে পটাশিয়ামপটাশিয়ামপটাশিয়ামপটাশিয়ামপটাশিয়ামপটাশিয়ামপটাশিয়ামপটাশিয়াম হার্টকেসুরক্ষিতসহায়তা রয়েছে467 467,1মিলিগ্রাম ভিটামিনb6ভিটামিন6 6 6 6 6 ফাইবারফাইবারসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা শরীরেকার্বোহাইড্রেটকাজ গ্রহণশরীরেসুস্থসুস্থসুস্থসুস্থসুস্থ উৎস,প্রতিরোধেসহায়তাকরে মধ্যেরয়েছেউচ্চস্তরের কমিয়েমানসিককরেকরে বিবিবিবিবিবিবিবিবিবিবিবিবি বিভিন্নউপায়েকরেকরে
উপকারিতা–孟加拉国香蕉的健康益处
রক্ষায়কলারভূমিকা নিনকিভাবেথাকতেথাকতেথাকতেথাকতে
- উপকারিতাউপকারিতাউপকারিতাউপকারিতাউপকারিতা
যেযেযেযেযেযেযেযেযেযেযে পটাশিয়ামএকটিকরেকরেকরেকরেকরেকরে মনেরাখতেরাখতেরাখতে সংকোচনসংকোচনসংকোচনসংকোচনসংকোচনসংকোচনসংকোচনসংকোচনসংকোচনসংকোচনসংকোচনসংকোচনসংকোচনসংকোচনসংকোচন স্তরস্তরস্তরস্তরস্তরকরতেকরতেস্তর গিয়েছেগিয়েছেগিয়েছেগিয়েছেকমকমগিয়েছে ধূমপানকমথাকাথাকাথাকা থাকাপটাশিয়ামেরথাকে。করেকরেথাকে。করেকরেথাকে。করে গিয়েছে,শরীরেপটাশিয়ামেরমাত্রাকমথাকে。 হৃদযন্ত্রপর্যন্তযেতেযেতে হৃদয়েরজন্যখাওয়াখাওয়া গিয়েছেগিয়েছেগিয়েছেগিয়েছেসহায়তা অবশ্যইপ্রয়োজনগ্রহণগ্রহণগ্রহণগ্রহণগ্রহণগ্রহণগ্রহণ পটাশিয়ামগ্রহণেরদিতেদিতেদিতে হৃদযন্ত্রদৈনিকহবে。হবে。করতেকরতেকরতেকরতেহবে。করতেকরতে কলারসোডিয়ামসোডিয়ামসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা (২)পটাশিয়ামরক্তচাপকমাতেসহায়তাকরে。 অবশ্যইআপনারগ্রহণগ্রহণগ্রহণগ্রহণগ্রহণগ্রহণগ্রহণগ্রহণ গ্রহণেরগ্রহণেরদিতেদিতেদিতে তাইরাখতেচাইলেহবে。হবে。করতেহবে。করতেহবে。করতেকরতেহবে。হবে。 থাকাসোডিয়ামসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা (২)পটাশিয়ামরক্তচাপকমাতেসহায়তাকরে。 অবশ্যইআপনারগ্রহণগ্রহণগ্রহণগ্রহণগ্রহণগ্রহণগ্রহণগ্রহণ গ্রহণেরগ্রহণেরদিতেদিতেদিতে হৃদযন্ত্রদৈনিকহবে。হবে。করতেকরতেকরতেকরতেহবে。করতেকরতে কলারসোডিয়ামসোডিয়ামসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা (২)
- ভূমিকা:
উপাদানগুলিউপাদানগুলিকরেকরেকরে রক্তকেপরিশুদ্ধসহায়তা পটাশিয়ামপটাশিয়ামপটাশিয়ামপটাশিয়ামপটাশিয়ামপটাশিয়ামপটাশিয়ামপটাশিয়ামপটাশিয়ামপটাশিয়াম রাখারপাশাপাশিকরেকরেকরে হার্টহার্টহার্টহার্টহার্টহার্টহার্টহার্টহার্ট থাকারক্তচাপেরসহায়তাসহায়তা গ্রহণেরআগেগ্রহণগ্রহণগ্রহণগ্রহণগ্রহণ গিয়েছেগিয়েছেগিয়েছেগিয়েছেগিয়েছেগিয়েছেগিয়েছেগিয়েছেগিয়েছে তাইঅনুযায়ীঅনুযায়ীকরতেকরতেকরতেকরতে
- ব্যবহারকলারব্যবহারব্যবহার
স্বাস্থ্যরক্ষায়করেকরে ফাইবারসমৃদ্ধকরেকরেকরেকরে কার্যকারিতাগুরুত্বপূর্ণকরেকরে মধ্যেথাকাকরেকরেকরেকরে হজমেরপ্রক্রিয়াহতেহতে পারেপারেপারেপারেখাবারকেওকরতেকরতে মধ্যেরয়েছেপরিমানে থাকাথাকাসহায়তাসহায়তাসহায়তা কলাতেইপেটমনেমনে অধিকসহায়তাসহায়তাসহায়তা দ্রবণীয়অন্ত্রেরউন্নতিউন্নতি রক্তেনিয়ন্ত্রণেকরে。করে。সহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা উৎস,ধ্বংসধ্বংসসহায়তাসহায়তাসহায়তা কলাহজমজনিতকরেকরেকরেকরে প্রাকৃতিকহিসেবেথাকে。হয়েহয়েহয়েহয়েহয়েহয়েহয়ে মধ্যেথাকাদূরেদূরেদূরেদূরেদূরে গ্যাস্ট্রিকসমস্যাসহায়তা কোষ্ঠকাঠিন্যনিরাময়েকরেকরে থাকেথাকেথাকেথাকেথাকেথাকেথাকেথাকেথাকেথাকেথাকে কলাযদিদিতেদিতেদিতেদিতেদিতেদিতেদিতেদিতে চিকিৎসায়কলারহয়েহয়ে দ্রুতভূমিকাভূমিকাভূমিকা (৩)তাইকরতেকরতেসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা কলাঅধিকপারে。দিতেদিতেদিতেদিতেদিতেদিতেদিতে চিকিৎসায়কাঁচাহয়েহয়ে দ্রুতভূমিকাভূমিকাভূমিকা (৩)তাইকরতেকরতেসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা কলাঅধিকপারে。দিতেদিতেদিতেদিতেদিতেদিতেদিতে চিকিৎসায়কাঁচাহয়েহয়ে দ্রুতহজমভূমিকাভূমিকা (৩)নিয়ন্ত্রণকরতেসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা কলাযদিদিতেদিতেদিতেদিতেদিতেদিতেদিতেদিতে চিকিৎসায়কলারহয়েহয়ে দ্রুতহজমভূমিকাভূমিকা (৩)তাইকরতেকরতেসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা কলাঅধিকপারে。দিতেদিতেদিতেদিতেদিতেদিতেদিতে চিকিৎসায়কাঁচাহয়েহয়ে দ্রুতভূমিকাভূমিকাভূমিকা (৩)তাইকরতেকরতেসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা কলাঅধিকপারে。দিতেদিতেদিতেদিতেদিতেদিতেদিতে চিকিৎসায়কাঁচাহয়েহয়ে দ্রুতভূমিকাভূমিকাভূমিকা (৩)তাইকরতেকরতেসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা কলাঅধিকপারে。দিতেদিতেদিতেদিতেদিতেদিতেদিতে চিকিৎসায়কাঁচাহয়েহয়ে দ্রুতভূমিকাভূমিকাভূমিকা (৩)
- ব্যবহারব্যবহারব্যবহারব্যবহারব্যবহার
বিবি6বিবিকরেকরেকরেকরে ভিটামিনভিটামিন6 b6ভিটামিন6 6 6 6 6 6 6 6 6 থাকাম্যাগনেসিয়ামসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা মস্তিষ্কেরজ্বালানিহয়েহয়ে নানানানাদৈনিকএটিকরে ফাইবারতাইথাকে。থাকে。থাকে。থাকে。করেকরেকরেকরেথাকে。 থাকাপটাসিয়ামস্বাভাবিকস্বাভাবিক এছাড়াওসমৃদ্ধসমৃদ্ধসমাধানসমাধানসমাধানসমাধান সেরোটোনিনসেরোটোনিনসহায়তাসহায়তাসহায়তা মধ্যেথাকাথাকে。করেথাকে。থাকে。করেকরেথাকে。করে খেলেমস্তিষ্কেরবৃদ্ধিবৃদ্ধি তারঘনত্ববেড়ে গিয়েছে,থাকাকরতেকরতেকরতে পরবর্তীক্ষেত্রেসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা ব্যক্তিরাকমযেতেযেতেযেতেযেতেযেতেযেতে গ্রহণগ্রহণদিতেদিতেদিতেদিতেদিতে (৪)
- উপকারিতাকলারউপকারিতাউপকারিতা
মতেমতেমতেমতেমতেমতেমতেমতেমতে অন্যতমউৎসসহায়তাসহায়তা মধ্যেথাকাকরেকরেকরেকরে খাবারসহায়তাসহায়তাসহায়তা থাকেথাকেথাকেথাকেথাকেথাকেথাকেথাকেহাড়ভেঙেহতেহতে খাবারখাবারএইহয়。সম্ভবসম্ভবসম্ভবসম্ভবসম্ভবসম্ভব ক্ষেত্রেপটাশিয়ামগ্রহণ বাড়ারসাথেকমতেকমতে পটাশিয়ামকমকমকম সাথেসাথেকরে。করে。সহায়তাকরে。সহায়তাসহায়তাকরে。সহায়তাকরে。সহায়তা (৫)
- ভূমিকা:
জন্যঅন্যতমহলোহলো উপাদানহওয়ায়করাকরা রক্তেশর্করারসহায়তাসহায়তা আরকলাতেপ্রচুরশর্করারয়েছে。 মূলত93%ক্যালোরিথেকেপাওয়াপাওয়া রয়েছে。 শর্করাথাকারফাইবারফাইবার হজমক্ষমতাকরে。সহায়তাকরে。করে。সহায়তাসহায়তাকরে。সহায়তা নয়নয়নয়নয়নয়নয়নয়নয় ফাইবারএরনিয়ন্ত্রণনিয়ন্ত্রণনিয়ন্ত্রণনিয়ন্ত্রণ শরীরেরপরিপাকনিয়ন্ত্রণনিয়ন্ত্রণনিয়ন্ত্রণনিয়ন্ত্রণনিয়ন্ত্রণ থাকাভিটামিনসহায়তাসহায়তা গিয়েছে,গ্রহণেরটুথাকে。থাকে。থাকে。থাকে。থাকে。থাকে。থাকে。থাকে。থাকে。থাকে。থাকে。থাকে。 (৬)
- উপকারিতা:
ইলেক্ট্রোলাইটপ্রতিস্থাপনেরহয়েহয়ে সমৃদ্ধসমৃদ্ধকরেকরেকরেকরেকরে দেখাদিলেযেতেযেতেযেতে একচিমটিথাকে。থাকে。করেথাকে。করেকরেকরেকরেথাকে。করে হয়েছেহয়েছেহয়েছেহয়েছেহয়েছেএকেব্র্যাটডায়েটবলাহয়。 এবংদিয়েকরাকরা শিশুদেরজন্যঅধিক ডায়েটেউৎপাদিতপরিমাণখাদ্য。খাদ্য。খাদ্য。খাদ্য。সুষমসুষমখাদ্য。সুষমখাদ্য。খাদ্য。 পরবর্তীপরবর্তীসহায়তাসহায়তাসহায়তা ঘন্টারমধ্যেসহায়তাসহায়তা (৭)
- ব্যবহার:
খানিকটাঅ্যালকোহলথেকেইথেকেইথেকেইথেকেইথেকেইথেকেই রাতপরেরথেকেথেকে হ্যাংওভারআপনাররয়েছেরয়েছে সমৃদ্ধহওয়ায়করেকরেকরেকরে একএকডিহাইড্রেশনডিহাইড্রেশনডিহাইড্রেশনডিহাইড্রেশনডিহাইড্রেশন এবংদিয়েযায়。পেয়েপেয়েপেয়েপেয়েপেয়েপেয়েপেয়ে স্নায়ুগুলোকেশান্তব্যবহৃতব্যবহৃতব্যবহৃতব্যবহৃত এতেদুধসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা এবংহলোসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা মধ্যেগ্লুকোজসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা (৮)
- ব্যবহারকলারব্যবহারব্যবহার
ক্ষেত্রেএকটিহলোহলো দেয়দেয়দেয়দেয়দেয়দেয়দেয়দেয়দেয় পুষ্টিকরপাওয়াপাওয়াকেকেকেকে ক্ষেত্রেরক্তাল্পতাকরাকরা সেকারণেকলারব্যবহারগুরুত্বপূর্ণ。ভিটামিনএরলড়াইলড়াইলড়াইলড়াইলড়াই বিটুয়েলভসহায়তাসহায়তা নেইনেইনেইনেইনেইনেইনেইনেইনেইনেইনেই মধ্যেথাকাকরেকরেকরেকরে (৯)
- উপকারিতা:
থাকারক্তচাপকেসহায়তাসহায়তা যেকোনোধরনেরকরেকরেকরে সমৃদ্ধএকটিকরে。সহায়তাসহায়তাকরে。সহায়তাসহায়তাকরে。সহায়তা রাসায়নিকরাসায়নিকরাসায়নিকরাসায়নিকরাসায়নিকরাসায়নিকরাসায়নিকরাসায়নিকরাসায়নিকরাসায়নিক বিবিবিবিবিবিবিবিবিবিবিবি অত্যধিককিংবাযায়。যায়。যায়。যায়。যায়。যায়。যায়。যায়。পাওয়াপাওয়াযায়。যায়。যায়。যায়。যায়。যায়。যায়。(১০)
- উপকারিতা:
অ্যামিনোসমৃদ্ধখাদ্যখাদ্যখাদ্যখাদ্যখাদ্য শক্তিকেতুলতেকরেকরে ধীরেরক্তকরেকরেকরে থেকেথেকেসহায়তাসহায়তাসহায়তা এমনউপাদানকরে。করে。করে。করে。করে。করে。করে。করে。করে。সহায়তাকরে。গিয়েছেগিয়েছেকলাকলাকলাকলাকলাকলাকলাকলা গিয়েছেগিয়েছেগিয়েছেগিয়েছেগিয়েছেগিয়েছেগিয়েছে ক্ষেত্রেইঅ্যাথলিটরাকরে মধ্যেথাকাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তাসহায়তা (১১)
- ব্যবহারব্যবহারব্যবহারব্যবহারব্যবহার
শরীরের পাশাপাশি চোখের স্বাস্থ্য রক্ষায় সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে কলা। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কলার মধ্যে থাকা উপাদানগুলি চোখে ছানি পড়ার যে ছত্রাকের সৃষ্টি হয় তা কমাতে সহায়তা করে। মূলত কলার মধ্যে থাকা ভিটামিন-এ চোখ এবং কর্নিয়ায় সুরক্ষা প্রদান করে থাকে। যাতে কোনো রকমে বাইরের ব্যাকটেরিয়া দ্বারা চোখ আক্রান্ত হতে না পারে।
- মাসিকের যন্ত্রণা কমাতে কলার উপকারিতা:
বর্তমান স্ট্রেসফুল জীবনের অন্যতম একটি সমস্যা হল মাসিকের যন্ত্রণা। বলা যায় ৯০ শতাংশ মহিলাই এই সমস্যায় ভুগে থাকেন। তবে দৈনিক একটি করে কলা খেলে এই সমস্যার উপশম হতে পারে। কেননা কলার মধ্যে থাকা পটাসিয়াম এবং অন্যান্য খনিজ গুলো পিরিয়ডের সময় জরায়ুর পেশীগুলোকে শক্তি প্রদান করে এবং ব্যথা কমাতে সহায়তা করে। এছাড়াও তলপেটে ব্যথা হয় সেগুলো কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কলার মধ্যে থাকা ভিটামিন b6 পেটে ব্যথা, পেট ফুলে যাওয়া মতো সমস্যাগুলো সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে। (১২)
- মশার কামড়ের যন্ত্রণা কমাতে কলার ব্যবহার:
মশার কামড়ে নাজেহাল অবস্থা! একনাগাড়ে চুলকে চুলকে গায়ের চামড়া উঠে যাচ্ছে? কিন্তু আপনি জানেন কি আপনার হাতে কাছে থাকা কলা হতে পারে এর মোক্ষম ওষুধ। কলার খোসার ব্যবহারেই এ ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। কলার খোসার মধ্যে থাকা শর্করা জাতীয় উপাদান মশার কামড়ের জায়গা থেকে জীবাণু সরিয়ে দিতে সহায়তা করে। যার ফলে মশার কামড় আক্রান্ত স্থানটি কলার খোসা দিয়ে ঘষলে সেখান থেকে মশার কামড় জনিত প্রদাহ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে আক্রান্ত স্থানটিতে কলার খোসা ব্যবহার করার আগে অবশ্যই একবার ডেটল দিয়ে মুছে নেবেন। তাতে ব্যাকটেরিয়া সম্পূর্ণরূপে নির্মূল হয়ে যাবে।
- ইমিউনিটি বাঁচাতে কলার উপকারিতা:
ইতিমধ্যেই আমরা জেনে গিয়েছি কলার মধ্যে থাকা স্বাস্থ্যকর উপাদান গুলি কিভাবে আমাদের শরীর চর্চায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কলার মধ্যে রয়েছে এমন এক ধরনের উপাদান, যা রাসায়নিক প্রতিক্রিয়ার সময় কোষগুলিকে তাদের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কে উন্নত করে তোলে। পাশাপাশি কলার মধ্যে থাকা এনজাইমগুলো আয়রন কে সঠিকভাবে হজমে সাহায্য করে। যার ফলে শরীরে আয়রনটা যথাযথভাবে ব্যবহৃত হয়। কলার মধ্যে থাকা ভিটামিন সি সর্বকালের গুরুত্বপূর্ণ শ্বেত রক্তকণিকার উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে। এর পাশাপাশি ভিটামিন শরীর থেকে যেকোনো ধরনের রোগ জীবাণু ধ্বংস করতে এবং রক্তকণিকাকে যথাযথভাবে গড়ে তুলতে সহায়তা করে। এছাড়াও কলার মধ্যে থাকা ফোলেট অন্যতম একটি পুষ্টিকর উপাদান, যা প্রোটিনকে শরীরে যথাযথ গ্রহণে সহায়তা করে। কলার মধ্যে থাকা লেক্টিন নামক অপর একটি উপাদান শরীরকে শক্তিশালী করে তুলতে সহায়তা করে। এটি শরীরের কোষগুলোকে ভাইরাস আক্রমণ থেকে শরীরকে রক্ষা করে। যাতে শরীরে মারাত্মক কোনো ভাইরাস আক্রমণ করতে না পারে। এছাড়াও কলার মধ্যে থাকা ম্যাগনেসিয়ামও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে সহায়তা করে। যার ফলে দৈনিক গ্রহণের ফলে এ ধরনের সমস্যা গুলো দূর হয়। এর পাশাপাশি কলার মধ্যে থাকা পটাসিয়ামও শরীরকে যথাযথ শক্তি জুগিয়ে শরীরের ইমিউনিটি ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।
- মর্নিং সিকনেস সমস্যায় কলার ব্যবহার:
গর্ভবতী মহিলাদের অন্যতম একটি সমস্যা হল মর্নিং সিকনেস। গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে সকাল বেলা বমি ভাব কিংবা বমি হতে দেখা যায়। এই সমস্যার ক্ষেত্রে কোন ওষুধ ব্যবহার না করে দৈনিক একটি করে কলা খেয়ে এটিকে নির্মূল করতে পারেন। কলার মধ্যে থাকা পটাসিয়াম মর্নিং সিকনেস সমস্যাকে কমাতে সহায়তা করে। এছাড়াও এর মধ্যে থাকা কার্বোহাইড্রেট শরীরকে সুস্থ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে।
- মেজাজ সঠিক রাখতে কলার ব্যবহার:
কাজের চাপ হোক কিংবা জীবনের চাপ, মেজাজ যেকোনো সময় বিগড়ে যেতেই পারে। দীর্ঘদিন ধরে একনাগাড়ে এক কাজ চলতে থাকার ফলে একটা সময় মানুষের বিরক্তি ভাব এসে যায়। একে নির্মূল করা যাবে দৈনিক খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে। যে কারণে চিকিৎসকেরা দৈনিক খাদ্য তালিকা একটি কলা রাখার কথা বলেছেন। কলার মধ্যে থাকা শর্করা রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল করে। যার ফলে এটি মেজাজ সতেজ রাখতে সহায়তা করে এবং এর মধ্যে থাকা ভিটামিন বি6 যেকোনো ধরনের চাপ এবং উদ্বেগ থেকে মুক্তি দেয়। কলা ট্রিপটোফেন এর অন্যতম একটি উৎস, যা সেরোটোনিনের উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে। সুখ হরমোন নামে পরিচিত এই হরমোন নিঃসরণ এর ফলে হাসি খুশি এবং আনন্দিত থাকা যায়। ভিটামিন বি গ্রহণের ফলে হতাশা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে এবং এই সমস্ত ভিটামিন এ পরিপূর্ণ হবার এটি অন্যতম একটি সুষম খাদ্য। কলার মধ্যে থাকা পটাসিয়াম মস্তিষ্কের নিউরন গুলিতে সুগঠিত রাখতে সহায়তা করে। যার ফলে যেকোনো ধরনের সমস্যা থেকে মস্তিষ্ককে বাইরে রাখতে সহায়তা করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কলাতে থাকা সেরোটোনিন মস্তিষ্কের রক্তসঞ্চালন কে ত্বরান্বিত করে। যার ফলে মেজাজ সুস্থ রাখতে সহায়তা হয়। (১৩)
- ওজন হ্রাস করতে কলার উপকারিতা:
শুনে হয়তো অবাক হচ্ছেন, যে ওজন হ্রাস করবে কলা। হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন। কলা যথাযথভাবে খেলে ওজন হ্রাস করা সম্ভব হয়। কলার মধ্যে থাকা ফাইবার জাতীয় উপাদানগুলি ওজন হ্রাসে সহায়তা করে। এছাড়া এর মধ্যে থাকা স্টার্চ জাতীয় উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ওজন হ্রাসের জন্য অন্যতম একটি খাদ্য কলা, কারণ এটি শরীরের অতিরিক্ত চিনি কে শরীরে ফ্যাট হিসাবে জমতে দেয় না। ওজন হ্রাসের জন্য সকালে খালি পেটে একটি করে কলা খেতে পারেন। এটি অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভর্তি রাখতে সহায়তা করে। কার্বোহাইড্রেট এর অন্যতম উৎস হওয়ার এটি আপনি প্রাতরাশের জন্য রাখতেই পারেন। তবে অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে ওজন বেড়ে যেতে পারে। তাই নির্দিষ্ট পরিমাণ কলা খেয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। (১৪)
- দাঁত সাদা করতে কলার ব্যবহার:
অত্যধিক ধূমপান কিংবা তামাক গ্রহণের ফলে দাঁতের রং পাল্টে যাওয়া এ কোনো নতুন ব্যাপার নয়। তবে দাঁতের রং সাদা করতে ব্যবহার করুন কলা। এটি যেকোনো ধরনের কড়া দাগ কে কমাতে সহায়তা করে। কলার মধ্যে থাকা উপাদানগুলি দাঁতকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি দাঁতের উপরে পড়া কালো দাগ কমাতে সহায়তা করে। (১৫)
- অনিদ্রা কাটাতে কলার ব্যবহার:
ঠিকমতো ঘুম হচ্ছে না, এই সমস্যায় নাজেহাল বালক থেকে বৃদ্ধ। কারো পড়ার চাপ, কারোর কাজের চাপ কিংবা কারোর পারিবারিক চিন্তা। তবে এবার আর চিন্তা নেই রোজ খাদ্যতালিকায় একটি করে কলা রাখুন এর মধ্যে থাকা পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম স্নায়ুকে শিথিল করতে এবং ঘুমাতে সহায়তা করে। কলার মধ্যে থাকা ট্রিপটোফ্যান ঘুমের ওষুধের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যে সমস্ত রোগীরা ঘুমের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য ব্যবহৃত ওষুধের ট্রিপটোফ্যান এর ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও কলার মধ্যে থাকা মেলাটোনিন অনিদ্রার চিকিৎসা গুরুত্বপূর্ণভাবে ব্যবহার হয়ে থাকে। (১৬)
- পেটের আলসার চিকিৎসায় কলার ব্যবহার:
খাবারের সমস্যার ফলে কিংবা দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকার ফলে পেটে আলসার দেখা দিতে পারে। এছাড়াও শরীরের ভেতরে অম্বলের সমস্যা বৃদ্ধি পেলে অতিরিক্ত অ্যাসিড নিঃসরণ হলে সে ক্ষেত্রে আলসারের মত সমস্যার সৃষ্টি হয়। তবে এই সমস্যা থেকে নিরাময় পেতে দৈনিক একটি করে কলা গ্রহণ করুন। কলার মধ্যে থাকা উপাদানগুলি শরীরের অভ্যন্তরীণ অ্যাসিড নিঃসরণে বাধা দেয় যার ফলে আলসারের মতো সমস্যা কম থাকে। কলার মধ্যে থাকা ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম শরীরকে ভেতর থেকে জীবাণুমুক্ত করে তোলে। যার ফলে শরীর ব্যাকটেরিয়া মুক্ত হয়। এছাড়া পাকা কলা হজমজনিত সমস্যা গুলি নিরাময়ে সহায়তা করে।
ত্বকের জন্য কলার উপকারিতা – Skin Benefits of Banana in Bengali
ইতিমধ্যেই স্বাস্থ্যরক্ষায় কলার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা জেনেছি। এবার জেনে নিন ত্বক পরিচর্যায় কিভাবে কলার ব্যবহার করে ত্বককে সুন্দর করে তুলবেন।
- ত্বককে ময়শ্চারাইজ করতে কলার ব্যবহার:
যে কোন ধরণের ত্বকের জন্য অন্যতম প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে পরিচিত কলা। কলাতে উপস্থিত ভিটামিন এ ত্বকের হারানো আর্দ্রতা পুনরুদ্ধার করে এবং নিস্তেজ ত্বককে সতেজ করে তুলতে, শুষ্কতা নিরাময় করতে সহায়তা করে। কলার সাহায্যে তাকে তৎক্ষণাৎ উজ্জ্বল করা সম্ভব হয়।
১) শুষ্ক এবং নিস্তেজ ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে তোলার জন্য একটি পাকা কলা চটকে নিয়ে মুখে লাগান।
২) চোখের চারপাশ বাদ দিয়ে কুড়ি থেকে পঁচিশ মিনিট মুখে লাগিয়ে রেখে হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৩) তখনই দেখতে পাবেন ত্বক নরম এবং কোমল হয়ে উঠেছে।
৪) এছাড়া এই প্যাকে প্রয়োজনে মধু যোগ করতে পারেন।
৫) কলা এবং মধুর প্যাক ত্বককে উজ্জ্বল করে তুলবে।
৬) উজ্জ্বল এবং দীপ্তিময় ত্বক পেতে অন্যতম একটি প্যাক হলো পাকা কলা।
৭) তার সাথে এক টেবিল চামচ দই এবং 1 চা চামচ ভিটামিন ই তেল মিশিয়ে নিয়ে পরিষ্কার মুখে লাগিয়ে রাখুন।
৮) এবং 30 মিনিট পর ধুয়ে নিন। এটা দেখবেন এক নিমিষেই ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
- অ্যান্টি এজিং উপাদান হিসেবে কলার ব্যবহার:
কলার মধ্যে থাকা উপাদানগুলি ত্বকের আর্দ্রতা ফিরিয়ে ত্বকের ভারসাম্য রক্ষায় সহায়তা করে। যে কারণে কুচকে যাওয়া, বুড়িয়ে যাওয়া ত্বকে আর্দ্রতা প্রদান করে ত্বককে তরুণ রাখে।
১) ভিটামিন এ এবং ভিটামিন এ সমৃদ্ধ অ্যান্টি-এজিং মাক্স তৈরীর ক্ষেত্রে একটি অ্যাভোকাডো এবং একটি কলা ভাল করে মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন।
২) এবার এটি কুড়ি মিনিটের জন্য মুখে লাগিয়ে রাখুন।
৩) তারপর ধুয়ে ফেলুন।
৪) এতে ত্বক উজ্জ্বল এবং টানটান হয়ে উঠবে।
৫) কলার মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদান গুলি এবং এভোকাডোর মধ্যে থাকা ভিটামিন ই ত্বকের ফ্রিরেডিকেল গুলির সাথে লড়াই করে ত্বকের ক্ষতি নিরাময় করে।
৬) এছাড়াও অর্ধেক কলা নিয়ে তার সাথে 1 চা চামচ গোলাপজল মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে মুখে এবং ঘাড়ে লাগিয়ে আধঘণ্টা পর ধুয়ে ফেললে একটি সতেজ ত্বক উপহার পাবেন।
- ত্বকের জেল্লা বাড়াতে কলার ব্যবহার:
কলার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে, যা ত্বককে আর্দ্র এবং কোমল রাখতে সহায়তা করে। তাই কলার সাহায্যে আপনি এই সমস্ত প্যাকগুলি ব্যবহার করে আপনার হারিয়ে যাওয়া জেল্লা ফিরিয়ে আনতে পারেন।
১) অর্ধেক পাকা কলা নিয়ে তার মধ্যে এক টেবিল চামচ চন্দন কাঠের গুঁড়ো এবং 1 চা-চামচ মধু মিশিয়ে নিন।
২) এবার এটি পরিষ্কার মুখে লাগিয়ে কুড়ি থেকে 25 মিনিট অপেক্ষা করুন।
৩) এবং তারপর হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কটি তৈলাক্ত ত্বকের জন্য অন্যতম একটি উপকারী ফেসপ্যাক।
৪) এটি ত্বক থেকে অতিরিক্ত সেবাম নিঃসরণ দূর করে ত্বককে উজ্জ্বল করে তুলতে সহায়তা করবে।
৫) শুষ্ক ত্বকের জন্য অন্যতম একটি প্যাক হলো একটি পাকা কলার মধ্যে একটি লেবুর রস মিশিয়ে নিন।
৬) এবার এই মিশ্রণটি পরিষ্কার মুখে রেখে কুড়ি মিনিট অপেক্ষা করুন।
৭) এরপর ধুয়ে ফেলুন।
৮) এটি ত্বক থেকে দাগ ছোপ কমাবে এবং ত্বককে জেল্লাদার করে তুলবে।
৯) কলার সাথে দুধ ব্যবহার করেও ত্বককে জেল্লাদার করে তুলতে পারেন।
১০) কলাটি ভালো করে ফেটিয়ে নিয়ে তারমধ্যে দুধ মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন এবং তার মধ্যে কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল যোগ করুন।
১১) এবার এই মিশ্রণটি মুখে ঘাড়ে কুড়ি মিনিট রেখে দিন।
১২) তারপর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বককে উজ্জ্বল করতে সহায়তা করবে।
- ত্বকের মৃতকোষ অপসারণে কলার ভূমিকা:
ত্বককে সুন্দর এবং সুস্থ রাখতে সপ্তাহে অন্তত দু’বার এক্সফোলিয়েশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কলা দিয়ে তৈরি স্ক্রাব দিয়ে ত্বকের এক্সফোলিয়েশন করতে পারেন। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ একটি উপাদান হওয়ায় ত্বকের ওপর দিয়ে মৃত কোষগুলি অপসারণের পাশাপাশি ত্বককে বাড়তি উজ্জ্বলতা দিয়ে থাকে। বাড়িতেই তৈরি করে নিন কলার স্ক্রাব।
১) একটি কলা নিয়ে ভালো করে ম্যাস করে নিন।
২) এর মধ্যে এক টেবিল চামচ চিনি যোগ করুন।
৩) এবার এটি ভালো করে মিশিয়ে ত্বকের ওপর বৃত্তাকারভাবে ঘষে নিন।
৪) এটি ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করবে এবং চিনির দানা গুলো শরীরের মৃত কোষ গুলিকে সরাতে সহায়তা করবে।
৫) একটি পাকা কলা তার মধ্যে 2 টেবিল চামচ ওটস, 1 টেবিল চামচ মধু এবং দুধ যোগ করে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন।
৬) এবার এটি মুখে লাগিয়ে 15 মিনিট রেখে দিন।
৭) তারপর ভেজা হাতে মুখে ঘষে ঘষে তুলুন।
৮) এটি ত্বককে মসৃণ করে তুলবে।
৯) এছাড়া কলা দিয়ে বডি স্ক্রাব তৈরি করে নিতে পারেন সে ক্ষেত্রে, দুটি কলা, চার-পাঁচটি স্ট্রবেরি দিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন এবং এর মধ্যে 3 টেবিল চামচ চিনি মিশিয়ে নিন।
১০) স্নান করার সময় সারা শরীরে ব্যবহার করুন।
- ব্রণ কমাতে কলার উপকারিতা:
ব্রণ আমাদের সকলেরই অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা। তবে এটি নিরাময়ে কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন।
১) কলার খোসার একটি ছোট টুকরো কেটে নিন।
২) এবার কলার খোসার ভেতরের অংশ আলতো করে ঘষুন এবং তারপর 5 মিনিটের জন্য তা রেখে দিন।
৩) এবার এটি শুকিয়ে গেলে হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৪) সপ্তাহে 3 দিন এটি ব্যবহার করুন। এক সপ্তাহেই তফাৎটা বুঝতে পারবেন।
- চুলকানি দূর করতে কলার ব্যবহার:
অ্যালার্জির কারণে কিংবা পোকামাকড় কামড়ানোর ফলে চুলকানির সমস্যা গুলো দূর করার জন্য অন্যতম একটি প্রয়োজনীয় উপাদান হলো কলা। এটি এলার্জি যুক্ত ত্বকের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এইরকম জায়গায় কলার খোসা ভেতরের দিকটা ভালো করে ঘষে নিন। এতে স্বস্তি পাবেন।
১) এছাড়াও সোরিয়াসিস রোগের চিকিৎসার জন্য কলার খোসা টি আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করুন।
২) এবং প্রতিদিন 10 থেকে 15 মিনিটের জন্য একবার ব্যবহার করুন।
৩) আপনার ওষুধের ব্যবহারের পাশাপাশি এটি করতে পারেন। তবে অবশ্যই আপনার চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে এটি ব্যবহার করবেন।
- চোখের ফোলা ভাব কমাতে কলার ব্যবহার:
একনাগাড়ে কম্পিউটারে কাজ করলে কিংবা সঠিকভাবে ঘুম না হলে কিংবা চোখ খুব বেশি ঘষলে চোখের তলায় ফোলা ভাব দেখা দেয়। কলার মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদান গুলি চোখের নিচের রক্তনালী গুলিকে স্বস্তি প্রদান করে চোখের ফোলাভাব কমাতে সহায়তা করে।
১) এর ফলে আপনাকে যা করতে হবে একটি কলার অর্ধেক অংশ নিয়ে চোখের ফোলা ভাব এর উপর পুরু করে লাগিয়ে রাখতে হবে।
২) এরপর পনেরো থেকে কুড়ি মিনিট অপেক্ষা করে তা ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
৩) কলার মধ্যে থাকা পটাসিয়াম চোখের নিচের ফোলা ভাব কমাতে এবং সেই জায়গাটাকে ঠান্ডা ভাব দিতে সহায়তা করে।
- পায়ের যত্নে কলার ব্যবহার:
দীর্ঘ সময় ধরে খালিপায়ে হাঁটাচলা করলে কিংবা হঠাৎ মরসুমের পরিবর্তন হলে সেক্ষেত্রে ফাটা গোড়ালির সমস্যা দেখা যেতে পারে। ফাটা গোড়ালির চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে কলা।
১) দুটি পাকা কলা নিয়ে সেটাকে ভালো করে মিশিয়ে পরিষ্কার পায়ে লাগিয়ে রাখুন।
২) এবং 10 মিনিট অপেক্ষা করুন।
৩) 10 মিনিট পর ঠাণ্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৪) শুষ্ক ত্বক প্রতিরোধ করে এবং ফাটা গোড়ালির সমস্যা দূর করে পায়ের ত্বকে আর্দ্রতা প্রদান করে তা কোমল করে তোলে।
- সৌন্দর্যের ঘুম নিন কলার ব্যবহার করে:
ইতিমধ্যেই আমরা জেনে গিয়েছি অনিদ্রা জনিত সমস্যা দূর করতে কলার ব্যবহার অনস্বীকার্য। তাই কোনো অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে নিজের ত্বককে চনমনে করে তুলতে একটা বিউটি স্লিপ আবশ্যিক। সে ক্ষেত্রে যদি অতিরিক্ত চাপ থাকে কিংবা স্ট্রেস থাকে সকালে উঠে একটা কলা খেয়ে নিন। তাহলে সারাটাদিন চাপমুক্ত থাকবেন। এর পাশাপাশি কাজের ফাঁকে 5 থেকে 10 মিনিটের একটা ছোট্ট বিশ্রাম নিয়ে নিন। এতে আপনি আরো চনমনে হয়ে উঠবেন। এতে আপনার ত্বক উজ্জল হয়ে উঠবে।
চুলের জন্য কলার উপকারিতা – Hair Benefits of Banana in Bengali
ইতিমধ্যেই স্বাস্থ্য এবং ত্বকের যত্নে কলার ভূমিকা সম্পর্কে আমরা জেনে নিয়েছি। এবার জেনে নিন চুলের যত্নে কিভাবে কলা ব্যবহার করতে পারবেন। (১৭)
- চুলের স্বাস্থ্য রক্ষায় কলার উপকারিতা:
কলার মধ্যে থাকা ফলিক অ্যাসিড চুলকে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করে তুলতে এবং চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এছাড়াও এটি চুলে আর্দ্রতা প্রদান করে। যার ফলে চুল শুষ্ক হয়ে যায় না। কলার মধ্যে থাকা পটাসিয়াম চুলকে প্রাকৃতিক ভাবে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল রাখে। কলা দিয়ে চুলের পরিচর্যার জন্য অনেকগুলো প্যাক রয়েছে জেনে নিন সেগুলো।
নরম চুলের জন্য:
১) নরম চুল পেতে গেলে একটি পাকা কলার সাথে এভোক্যাডো নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন।
২) এবার এই মিশ্রণটিতে নারকেলের দুধ যোগ করুন।
৩) এবার এই মিশ্রণটি চুলে লাগিয়ে 15 থেকে কুড়ি মিনিট অপেক্ষা করুন।
৪) তারপর হারবাল কোন শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
চকচকে চুলের জন্য:
১) চকচকে চুল পেতে গেলে একটি কলার খোসা এবং অলিভ অয়েল এবং ডিমের সাদা অংশ মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন।
২) এই মিশ্রণটি আপনার চুলে লাগিয়ে 15 মিনিট অপেক্ষা করুন।
৩) তারপর আপনি যে শ্যাম্পু ব্যবহার করেন তা দিয়ে চুল ধুয়ে চুলে কন্ডিশনার লাগিয়ে নিন।
স্ট্রং চুলের জন্য:
১) পাকা কলা এবং দই মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন।
২) এবার এই মসৃণ পেস্টটি মাথায় লাগিয়ে 15 থেকে কুড়ি মিনিট অপেক্ষা করুন।
৩) তারপর ধুয়ে ফেলুন।
৪) এটি সপ্তাহে দুদিন করুন। চুল মজবুত হবে।
৫) যারা শুষ্ক চুলের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য এটি। একটি পাকা কলার সাথে 3 চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন।
৬) এবার এই মিশ্রণটি চুলটা ভেজা অবস্থায় লাগিয়ে নিন।
৭) এবার 15 থেকে কুড়ি মিনিট অপেক্ষা করুন।
৮) তারপর শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলুন।
ক্ষতিগ্রস্ত চুলের জন্য:
১) একটি কলা এবং তার মধ্যে কয়েক ফোঁটা বাদাম তেল নিয়ে মিক্সারে ভালো করে পিষে নিন।
২) এবার এই মিশ্রণটি মাথায় লাগিয়ে 15 থেকে কুড়ি মিনিট অপেক্ষা করুন।
৩) কলার মধ্যে থাকা ভিটামিন এ এবং সি চুলকে আর্দ্রতা প্রদান করে নরম এবং উজ্জ্বল রাখতে সহায়তা করবে।
তবে এগুলো ব্যবহার করার পর অবশ্যই মনে রাখবেন, চুল ধোয়ার পরে যাতে চুলে কোনরকম কলার টুকরো বা অংশ আটকে না থাকে
এতে চুল চ্যাটচ্যাটে ধরনের হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও এগুলি চুলে খুব বেশি শুকোতে দেবেন না। কিছুক্ষণ লাগিয়ে ধুয়ে ফেলার চেষ্টা করবেন। না হলে এগুলি চুলে আটকে থাকতে পারে এবং চুল কে রুক্ষ করে তুলতে পারে।
কলার পুষ্টিগত মান – Banana (Kela) Nutritional Value in Bengali
পুষ্টি | পুষ্টিগত মান | % |
---|---|---|
শক্তি | ৯০ কিলো ক্যালোরি | ৪.৫% |
কার্বোহাইড্রেট | ২২.৮৪ গ্রাম | ১৮% |
প্রোটিন | ১.০৯ গ্রাম | ২% |
ফ্যাট | ০.৩৩ গ্রাম | ১% |
ফাইবার | ২.৬০ গ্রাম | ৭% |
ভিটামিন | ||
ফোলেট | ২০ µg | ৫% |
নিয়াসিন | ০.৬৬৫ মিলিগ্রাম | ৪% |
প্যান্টোথেনিক এসিড | ০.৩৩৪ গ্রাম | ৭% |
পাইরোডক্সিন | ০.৩৭৬ মিলিগ্রাম | ২৮% |
রিবোফ্ল্যাবিন | ০.০৭৩ গ্রাম | ৫% |
থিয়ামিন | ০.০৩১ মিলিরাম | ২% |
ভিটামিন এ | ৬৪ IU | ২% |
ভিটামিন সি | ৮.৭ মিলগ্রাম | ১৫% |
ভিটামিন ই | ০.১০ মিলিগ্রাম | ১% |
ভিটামিন কে | ০.৫ µg | ১% |
ইলেক্ট্রোলাইট | ||
সোডিয়াম | ১ মিলিগ্রাম | ১% |
পটাসিয়াম | ৩৫৮ মিলিগ্রাম | ৮% |
মিনারেল | ||
ক্যালসিয়াম | ৫ মিলিগ্রাম | ০.৫% |
কোপার | ০.০৭৮ মিলিগ্রাম | ৮% |
আয়রন | ০.২৬ মিলিগ্রাম | ২% |
ম্যাগনেসিয়াম | ২৭ মিলিগ্রাম | ৭% |
ম্যাঙ্গানিজ | ০.২৭০ মিলিগ্রাম | ১৩% |
ফসফরাস | ২২মিলিগ্রাম | ৩% |
সেলেনিয়াম | ১.০ µg | ২% |
জিঙ্ক | ০.১৫ mg | ১% |
ফাইট নিউট্রিয়েন্ট | ||
আল্ফ়া ক্যারোটিন | ২৫ µg | — |
বিটা ক্যারোটিন | ২৬ µg | — |
লিউটিন জিজানথিন | ২২ µg | — |
কলার ব্যবহার – How to Use Banana in Bengali
ইতিমধ্যেই কলার গুনাগুন সম্পর্কে আমরা অনেকটাই জেনে নিয়েছি। এবার কলা কিভাবে, কত পরিমাণ, কখন খাওয়া উচিত সেগুলো আমরা জেনে নি। মূলত কলা সরাসরি খাওয়ার পাশাপাশি রান্না করে অনেকাংশে খাওয়া যেতে পারে। জেনে নিন কিভাবে সেটি ব্যবহার করবেন।
১) প্রাতরাশ এ ব্যবহার করুন দুটি বড় বড় কলা, এক কাপ বাদাম দুধ, চিনাবাদাম, কোকো পাউডার, ভ্যানিলা এসেন্স দিয়ে ব্লেন্ডারে ভালো করে একটি স্মুদি বানিয়ে নিন।
২) কলা এবং অ্যাভোকাডো দিয়ে স্মুদি। একটা কলা, একটা এভোকাডো, এক কাপ দই, বাদাম দুধ, ভ্যানিলা এসেন্স, মধু এবং বরফের টুকরো দিয়ে ব্লেন্ডারে ভালো করে মিশিয়ে স্মুদি বানিয়ে প্রাতরাশে খান।
সঠিক কলা বাছাই করে সেটা অনেকদিন পর্যন্ত সুরক্ষিত রাখার উপায়
কলা কেনার সময় মাথায় রাখবেন সেগুলি যাতে খুব বেশি শক্ত কিংবা খুব বেশি নরম না হয়। যে কলার গায়ে বাদামী রংয়ের হালকা দাগ রয়েছে সেগুলি ব্যবহার করুন। কেননা সে গুলি খাওয়ার জন্য উপযুক্ত। অথবা যদি রান্না করতে চান সে ক্ষেত্রে সবুজ রংয়ের কাঁচা কলা ব্যবহার করে নিতে পারেন। সেটাও অনেকদিন ভালো থাকবে এবং ভাল করে রান্না করে খেতে পারবেন। কলা যদি অনেকদিন ধরে সংরক্ষণ করে রাখতে চান সে ক্ষেত্রে ঘরের তাপমাত্রায় রাখুন। সরাসরি সূর্যের তাপের কাছাকাছি কিংবা রেফ্রিজারেটরে কখনোই রাখবেন না। আর কলা অন্যান্য ফলের থেকে আলাদা রাখবেন। সম্ভব হলে ঘরের মধ্যে দড়ি টাঙ্গিয়ে সেখানে কলা ঝুলিয়ে রাখুন, এতে তা অনেক দিন স্থায়ী হবে।
কলার ক্ষতিকর দিক – Side Effects of Banana in Bengali
ইতিমধ্যেই আমরা কলার গুণাগুণ সম্পর্কে জেনে নিয়েছি। তবে এবার জেনে নিন কলার ক্ষতিকর দিকগুলো। কোন জিনিসই অতিরিক্ত ব্যবহার ঠিক নয়। এক্ষেত্রে কলাও তার ব্যতিক্রম নয়। জেনে নিন কলার ক্ষতিকর দিকগুলি:
১) কলার মধ্যে উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম রয়েছে। তাই এটি কখনোই দিনে দুটির বেশি খাবেন না।
২) গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী গ্রহণ করবেন।
৩) কলা গাছের পাতা, কান্ড সবকিছুই খাদ্য হিসেবে ব্যবহার হয়। কিন্তু কোনোরকম এলার্জিরসমিস্যা থাকলে দেখে নেবেন কলা গাছের কোন বিশেষ অংশ আপনার খাওয়া উচিত নয়।
৪) কলার মধ্যে উচ্চমাত্রায় অ্যামিনো এসিড থাকায় এটি অধিকগ্রহণের ফলে রক্তনালীতে প্রভাব পড়তে পারে। যার ফলে মাথাব্যথার সৃষ্টি হয় এবং এর মধ্যে ট্রিপটোফ্যান থাকায় এটি বেশি পরিমাণে খাবার ফলে বেশি ঘুম পাওয়ার সমস্যা হতে পারে।
৫) কলা শর্করা সমৃদ্ধ খাবার হওয়ায় এটি খাওয়ার পর ঠিকভাবে মুখ না ধুলে দাঁতের ক্ষয় হতে পারে।
৬) পটাশিয়ামের অধিগ্রহণের ফলে হাইপারক্যালেমিয়া রোগ দেখা দিতে পারে। যার ফলে পেশির দুর্বলতা কিংবা অনিয়মিত হৃদস্পন্দনের সমস্যা হতে পারে। তাই দৈনিক অল্প পরিমাণে কলা খেতে হবে।
৭) অতিরিক্ত কলা খাওয়ার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। যার ফলে ডায়াবেটিস বেড়ে যেতে পারে। তাই নির্দিষ্ট পরিমাণ খান।
৮) যদি কারো কিডনির সমস্যা থাকে সে ক্ষেত্রে তাদের কলা খাওয়ার পরিমান করিয়ে দেওয়া উচিত। কেননা অতিরিক্ত গ্রহণের ফলে তা কিডনির ব্যথা সৃষ্টি করতে পারেন।
তাহলে ইতিমধ্যেই জেনে নিয়েছেন কলার গুনাগুন গুলি। তাহলে আর অপেক্ষা কিসের? এগুলি মেনে চলুন এবং নিজে সুস্থ থাকার চেষ্টা করুন এবং ইতিমধ্যেই স্বাস্থ্য রক্ষায় ত্বক পরিচর্যায় কলার ব্যবহার গুলো জেনে নিয়েছেন সেগুলি মেনে চলুন।